বাংলাদেশ পুলিশের মুখপাত্র এ এইচ এম শাহাদাত হোসাইন বলেন, পুলিশ সদস্যদের নিরাপত্তা প্রশিক্ষণ সবসময়ই থাকে। তবে এবার নির্বাচন সামনে রেখে আলাদা করে হচ্ছে। এটা মাথায় রেখে করা হচ্ছে। প্রশিক্ষণে বিকল্প নেই।
নির্বাচনের মাঠে দেড় লাখ পুলিশ ছাড়াও সেনা-আনসার-নির্বাচনি কর্মকর্তাসহ মোট ১৬ লাখ সদস্য বিভিন্ন দায়িত্বে নিয়োজিত থাকবেন। তাই, নির্বাচন ভালো বা খারাপ হওয়া শুধুমাত্র পুলিশ বাহিনীর ওপর নির্ভর করবে না, বললেন কর্মকর্তা।
এ এইচ এম শাহাদাত হোসাইন বলেন, শুধু পুলিশ না অন্য বাহিনীর ওপরও দায়ভার আছে।
ভোটের পরিবেশ সুষ্ঠু রাখতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোকেও সহিংসতা পরিহারের আহ্বান বিশ্লেষকের। পাশাপাশি, পুলিশ সদস্যরা যাতে রাজনৈতিক দলের প্রতি আনুগত্য না দেখিয়ে পেশাদারী আচরন করে, সেই পরামর্শ তাদের।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. সাব্বির আহমেদ বলেন, পুলিশকে দলীয়করণের মাধ্যমে তার পেশাদারিত্বকে ক্ষতিগ্রস্ত করা হয়েছে। তাদের পেশাদারিত্ব ফিরিয়ে আনতে হলে প্রশিক্ষণ দরকার।
পুলিশের প্রশিক্ষণের ওপর ট্রেনিং অব ট্রেইনার্স কোর্স অনুষ্ঠিত হয় ৩১ আগস্ট থেকে ২ সেপ্টেম্বর। আর সদস্যদের মূল প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু হয় ৭ সেপ্টেম্বর।