বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, মোরশেদ কিশোর গ্যাং পরিচালনা করতেন ও আশ্রয় দিতেন। সেই সঙ্গে তাঁরা ছিনতাইয়ের জন্য দেশীয় অস্ত্র সরবরাহ করতেন। পরে ছিনিয়ে নেওয়া মালামাল বিক্রি করতেন।
এ ছাড়া মোরশেদ ও তাঁর সহযোগীরা অন্যের বাড়ি দখল করে কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যদের কাছে অসামাজিক কর্মকাণ্ডের জন্য ভাড়া দিতেন।
আটক পাঁচজনকে পরে উত্তরখান থানার পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে বলে আর্মি ক্যাম্প থেকে জানানো হয়।
এ বিষয়ে উত্তরখান থানার উপপরিদর্শক (এসআই) শামীম আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, মাস্টারপাড়া এলাকা থেকে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত পাঁচজনের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।