উল্লেখ্য, জুলাইয়ের অভ্যুত্থান, সহিংস দমন-পীড়ন ও আওয়ামী লীগ সরকারের সময় গুমসহ একাধিক অভিযোগে তাঁর বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলা চলমান। এই মামলার প্রেক্ষাপটে আদালত ইতোমধ্যে তাঁকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দিয়েছেন।
এদিকে, ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ইন্ডিপেন্ডেন্টকে দেওয়া এক আলাদা সাক্ষাৎকারে শেখ হাসিনা গত বছর গণ-অভ্যুত্থানের সময় নিহতদের বিষয়ে ক্ষমা চাইতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন।
২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের সময় দেশ ছেড়ে ভারতে আশ্রয় নেন শেখ হাসিনা। ওই সময়ের ‘জুলাই গণহত্যা’র ঘটনায় তাঁর বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলা চলমান। যদিও বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে শেখ হাসিনাকে দেশে ফেরত দিতে ভারতের কাছে চিঠি পাঠানো হয়েছে, তবে ভারতের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।
উল্লেখ্য, ট্রাইব্যুনাল গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর যেকোনো ‘বিদ্বেষমূলক বক্তব্য’ প্রকাশ বা প্রচার নিষিদ্ধ করেছে।